
ব্যাঙ
নিরন্তর পলায়নে আর
ভালো লাগছে না।
তাই, একটা ব্যাঙের খোঁজ
করছি—
শুনেছি ও নাকি সাড়ে তিনহাজার বছর টিকে থাকতে পারে।
আমিও টিকে থাকতে চাই,
কিভাবে সেটা মূখ্য নয়…।
মূখ্য হলো— বিগত নিপাত যাক— আগামীর মুক্তি
পাক।
ব্যাঙ
নিরন্তর পলায়নে আর
ভালো লাগছে না।
তাই, একটা ব্যাঙের খোঁজ
করছি—
শুনেছি ও নাকি সাড়ে তিনহাজার বছর টিকে থাকতে পারে।
আমিও টিকে থাকতে চাই,
কিভাবে সেটা মূখ্য নয়…।
মূখ্য হলো— বিগত নিপাত যাক— আগামীর মুক্তি
পাক।
ব্যাঙ
নিরন্তর পলায়নে আর
ভালো লাগছে না।
তাই, একটা ব্যাঙের খোঁজ
করছি—
শুনেছি ও নাকি সাড়ে তিনহাজার বছর টিকে থাকতে পারে।
আমিও টিকে থাকতে চাই,
কিভাবে সেটা মূখ্য নয়…।
মূখ্য হলো— বিগত নিপাত যাক— আগামীর মুক্তি
পাক।
১) এভাবেই রোজ বিষাদ আসে ঘরে মানুষগুলো শুয়ে আছে অন্ধকারে–এবার রাস্তা ফাঁকা।চলো চলো একে একেধীরে ধীরেচুপচাপ।এভাবেই রোজ বিষাদ আসে ঘরে।ফিরে গেছে পাখিনিজের বাসা ছেড়ে।আজ অনেক কথা;ফুরোয় শ
কাপুরুষ অথবা কালপুরুষ ঘটনার নগরবৃত্তায়নে আমি কাপুরুষবাচিকতা আমাকে ছু্ঁয় নাবায়ু দূষন ~ নগর বিষন্নতায় কালপুরুষঅভ্যস্ত সীমারেখা ভেঙে যাচ্ছে অভ্যন্তরীন নলপথ বেয়েগ্লুকোজের দ্বিগুন মাত্র
সেক্সটয়রাত জাগা সবুজ বাতির প্রজ্জ্বলনে—তোমাকে সেক্সটয় মনে হয়!কথাবহুল প্রেমকে মনে হয়—দূর গ্রহ থেকে ভেসে আসা সংকেতএসব ছাপিয়ে, আমাদের ছিলো—শাপলার বিল ভরা হেমন্তের রোদ।থাকতে পারতো— তোমার
জন্মদিনকিছু বিলো এভারেজ কবিতাএখন তোমার পড়তে হবে।অনুপ্রাসের মতো তোমার ভালো লাগে না কিছুই।পড়ো, প’ড়ে প’ড়ে চলে যাওঅনন্ত কুহু কুহু মহড়ার দিকে।আর যথারীতি উৎপিপাসু প্রাণের দিকেমেলে ধরো উৎপ্
বাবুই পাখির রাফখাতাপথ সবসময় মাটিতে শুয়ে থাকে নামাঝেমধ্যে পথ উঠে যায় আকাশের দিকেআকাশের দিকে উঠে গেলে পথকে আমরা আর পথ বলি না,নাম দিই গম্ভীর অয়োময় অট্টালিকা প্রাসাদনিউইয়র্কের ম্যানহাটনে ওয়া
কোভিডের পর বৈশাখদীর্ঘ অবিস্মরণীয় সময় কাটিয়ে অপেক্ষা থেকে মুক্তি পেলাম।বিগত দুই বছর যথাসম্ভব নিবৃত করে রেখেছিলাম অনেক রকম বাসনা থেকে। সপ্তাহর পর সপ্তাহ একা একা দিনগুলি ঘুম পাড়িয়ে ছোট ছোট